বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন কুড়িগ্রাম জেলা সংসদের সভাপতি মোকলেছুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক সাম্য রাইয়ান আজ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষে প্রায় ১৮০০ ছাত্র অনার্স ১ম বর্ষ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলেও উত্তীর্ণ হয় মাত্র ৭৫৮ জন। কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে ১৪ টি বিভাগের মধ্যে ব্যবস্থাপনা বিভাগে ২৮২ জন ছাত্রের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় মাত্র ৩০ জন, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের ২৯৯ জনের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় মাত্র ৪৫ জন, গণিত বিভাগে ৬৬ জনের মধ্যে উত্তীর্ণ হয় মাত্র ০৯ জন। প্রয়োজনীয় আয়োজন সম্পন্ন না করেই সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করার কারণেই এই ফল বিপর্যয়।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আমরা সৃজনশীল শিক্ষাপদ্ধতির বিপক্ষে নই। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভয়াবহ সেশন জট, শিক্ষক-ক্লাসরুমসহ বহুবিধ সঙ্কটকে বহাল রেখে এই পদ্ধতি শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো মঙ্গল বয়ে আনবে না।
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আধুনিক এই পদ্ধতি কার্যকরের আগে প্রয়োজনীয় আয়োজন সম্পন্ন করার বিষয়ে তারা অভিমত ব্যক্ত করেন। এবং ফল বিপর্যয়ের শিকার যেসব ছাত্র, তাদের পরীক্ষার উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়ন করে দ্রুত ফল প্রকাশের দাবিও জানান নেতৃবৃন্দ।
সংবাদটি প্রকাশ করেছে: মাধ্যম, কুড়িগ্রাম নিউজ, দ্বন্দ্ব
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, আমরা সৃজনশীল শিক্ষাপদ্ধতির বিপক্ষে নই। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভয়াবহ সেশন জট, শিক্ষক-ক্লাসরুমসহ বহুবিধ সঙ্কটকে বহাল রেখে এই পদ্ধতি শিক্ষাক্ষেত্রে কোনো মঙ্গল বয়ে আনবে না।
বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আধুনিক এই পদ্ধতি কার্যকরের আগে প্রয়োজনীয় আয়োজন সম্পন্ন করার বিষয়ে তারা অভিমত ব্যক্ত করেন। এবং ফল বিপর্যয়ের শিকার যেসব ছাত্র, তাদের পরীক্ষার উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়ন করে দ্রুত ফল প্রকাশের দাবিও জানান নেতৃবৃন্দ।
সংবাদটি প্রকাশ করেছে: মাধ্যম, কুড়িগ্রাম নিউজ, দ্বন্দ্ব
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন